এ ব্লগে আর কোন মৌলিক লেখার দরকার নেই, যেহেতু আমি আমার নিকৃষ্টতম লেখার স্বত্ব ও কাউকে দিতে রাজী নই [ইটালিক] আমরা ব হু নামে ধরা ধামে কতোই রকমে ডাকি জানিতে চাই দয়াল তোমার আসল নামটা কি? দয়াল কেউ তোমায় বলে ভগবান, আবার গড বলে কেউ করে আহবান , তোমায় কেউ খোদা, ...
সামনে পরীক্ষা। দমবন্ধ অবস্থা! হাসি, আনন্দ, সুখ মনে হয় এ দুমাসে ভোজবাজীর মত উবে গেছে ইন্নাহর জীবন থেকে। পড়ার টেবিল ছেড়ে উঠলেই মায়ের চোখ রাঙানী, ভাইয়ার ধমক। উফফ জীবনটা একদম ঝালাপালা হয়ে গেলো! আজ মা, ভাইয়া, বাবা কেউই বাসায় নেই সেই সুযোগে ফাঁকিবাজীর মহা সুযোগ! কেবলি আরাম করে গতকালই...
কথাটা বলবে কি বলবে না তা নিয়ে ইলা অনেক দ্বিধাতে আছে ,একবার ভাবছে বলে ফেলি পরক্ষনেই মনে হচ্ছে যদি সব ভেস্তে যায় তবে রবির সামনে সে মুখ দেখাবে কি করে। রবি হল সেই ছেলেটি যাকে ইলা গত চারটি বছরের বেশী সময় ধরে মনে মনে...
মিথ্যা কথা আমি বলতে যে পারিনআা ভ্যা ভ্যা ভ্যাবাচেকা খাই..(আসলে এট্টু এট্টু পারি) আজিকে প্রভাতে সংবাদপত্র মারফত জানিতে পারিলাম আগামী জানুয়ারীর মধেই ন্যায় পাল নিয়োগ করা হইবেক। কিন্তু ন্যায় পাল বস্তুটি কি ইহা এই অধমের জ্ঞাত নহে । গরুর পাল , ছাগলের পাল ইত্যাদি শুনিয়াছি...
দেয়ালের ঐ লাল পাথরগুলো , ঢেকে রেখেছো তোমার ঐ মুখ , ভেবেছো এইভাবে সুখগুলো পারবে নিতে কেড়ে । আমিতো নই ক্ষণিকের প্রেমিক , চিনে ফেলেছো আমার ঐ রুপ , ভেবেছো এইভাবে এই মুখ পারবে নিতে চিনে ।
মিথ্যা কথা আমি বলতে যে পারিনআা ভ্যা ভ্যা ভ্যাবাচেকা খাই..(আসলে এট্টু এট্টু পারি) ছোটবেলা থেকেই আমি জানতাম সব কিছু আমার জন্য আসেনি ... তাই পাড়ার সবার একটা করে খেলনা বন্দুক থাকলেও আমার সেটা ছিলো না ... আঙুল দিয়ে বানানো বন্দুক আর মুখের ডিসিয়া ডিসিয়া আওয়াজে আমি কাজ চালিয়ে নিতাম...
একজন গার্মেন্টস কর্মী দেশের গার্মেন্টস শিল্পে নাকি মন্দা চলিতেছে, প্রায় এক বছর ধরে। প্রায় শুনিতে পাই BGMEA/BKMEA নেতারা হেইডা নিইয়া পেপার আর টিভিতে গলার জোর বাড়াইয়া চিল্লা-চিল্লি করে! আসলেই কি তাই, জানতে মনচায়। দেশের গার্মেন্টস ব্যবসায়ীরা কিছুদিনের মধ্যে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হইয়া যাওয়ার...
নবীন কাঠের নয়া নৌকা ভাসাইলাম রে মেঘনাতে, বদর বদর যতই বলি ভাঙ্গে নুড়ির সংঘাতে। আবার পবন ঠাকুর বৈরি হয়ে নাও নিয়ে যায় পাতালে; দয়াল আমায় মদদ কর পড়ছি বড়ই আকালে। দয়াল বন্ধু সহায় হলে ভয় থাকে না পরাণে, ঊজান তরী নোঙ্গর করে হিমালয়ের পাষাণে।
কারো যদি মনের বাসনা অপূর্ণ থেকে থাকে তো, তার কাছে গিয়ে দেখতে পারেন কিছু হয় কিনা
মাঝে মাঝে মনে হয় এর চেয়ে যদি ছেলে হয়ে জন্মাতাম তাহলে অনেক স্বাধীন হতাম। আমি মনে মনে সুদূরের পিয়াসী হলে কি হবে, কবির ভাষায় "কক্ষে আমার রুদ্ধ দুয়ার সেকথা যে যাই পাশরী"। জয় রাধামাধব। এই গানটা অভিমানী রাধা গেয়েছে তার চিরপ্রেমিক কৃষ্ণের প্রতি অভিযোগ জানিয়ে ৷ গানটা অখিলবন্ধু ঘোষের কন্ঠে ৷ ...
বলাগাইতে গিয়া নুটিশ আসে, পিচ্চি টানে বিড়ি কমুনিটি ব্যথা পাইয়াছে, আস্তিক মানে গুণি দয়াল দিয় দরিশন, ও দয়াল দিও দরিশন....................................... যেখানে দেখি রাস্তা দেখায় নৌকার পালে বোম্বেটে বেটা লুকে বান্দা চুলে, ঘুড়ার লেজের মেহেন্দি দয়াল দিয়...
সকাল আর আসেনা গোলাপ হয়ে ফোটেনা কিশোরীর হাতে আকাশে একবিন্দু মেঘ নেই।মাঠ ঘাট শুকিয়ে একাকার।আগুণ ঝরা রোদে একটা কুকুর জিহবা বের করে ক্রমাগত হাপাচ্ছে।এক বাড়ির উঠানে ভিড়।মানুষ গিজগিজ করছে। চৈত্রমাসের প্রখর রোদ।টিনের চালা তেতে আগুণ হয়ে আছে।সেই চালায় শুয়ে আছে ইমন। শরীর একদম উদোম। পরণে...
মাঝে মাঝে মনে হয় বেরিয়ে পড়ি 'একতারা'টা হাতে নিয়ে......"দরবেশ বানায়া দাও মাওলা.........দরবেশ বানায়া দাও।।।" বইস্যা বইস্যা অলস সময় কাটাইতেছি.... সো....যা হয় অলস মস্তিষ্ক...!!! হয়তো অনেকেরই দেখা....আবারো দেখেন....ব্যাপক মজা পাইছি.... বেচারা যেই আন্তরীকতার সাথে নাচটা...
এত লেখালেখির কি আছে তাইতো বুঝলাম না!! কি লিখব কিছু বুঝতে পারছিনা!!!!ঝড়ের মধ্যে দৌড়ে কমনরুমে গিয়ে খেলা দেখা সম্পূর্ণ সার্থক!!!!!!!!!!!!!!! শচীন টেন্ডুলকার............অমর একটি নাম.........আরো একবার খেললেন তার আরেকটি অনবদ্য ইনিংস.........করলেন অপরাজিত ২০০ রান...... ইচ্ছে ছিল তার...